এই মাত্র কয়েক বছর পূর্বেও “মোবাইল ফ্রেন্ডলি” বা মোবাইল বান্ধব ওয়েবসাইট কথাটি তেমন কোন বিশদ অর্থ বহন করত না। তখন মোবাইল ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট বলতে মানুষ এটুকুই বুঝতেন যে, ওয়েবসাইটটি মোবাইলের স্ক্রীণে দেখা যায়। ওয়েবসাইটের গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট মোটামুটি সবই মোবাইলের পর্দায় এঁটে যায়। ব্যাস, তাহলেই ধরে নেয়া হত- মোবাইল বান্ধব একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা গেছে।
টেকনিক্যাল এসইও
প্লাটফর্ম, ডোমেইন এবং ইউআরএল অপটিমাইজেশন
কোন একটি ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং বাড়ানোর প্রচেষ্টা খোঁদ সেই ওয়েবসাইটটিকে দিয়েই শুরু হতে হয়। আপনার ওয়েবসাইট নিজে যদি শোচনীয় অবস্থায় থাকে, সেক্ষেত্রে দুনিয়ার সবচেয়ে ভালো লিংকগুলো দিয়েও আপনার কোন উপকার হবে না। অন্যদিকে পূর্ণ রূপে অপরিমাইজডকৃত একটি ওয়েবসাইট আপনার অভীষ্ট র্যাঙ্কিঙ দখল করে নিবে, অথচ আপনি হয়তো তখনও লিংকের কাজ শুরুই করেননি।
টেকনিক্যাল এসইও গাইডলাইন : যে ত্রুটিগুলো থাকলে গুগল আপনার সাইটকে ক্রল করবে না
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশান এবং অর্গানিক ট্রাফিকের পরিমাণ বাড়ানোর ক্ষেত্রে, আপনার ওয়েবসাইটের টেকনিক্যাল বিষয়গুলো ঠিক রাখা অত্যান্ত জরুরী। এই কারিগরি উপাদানগুলোর মাঝে কোন সমস্যা থাকলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশানের অন্য সব প্রচেষ্টাগুলো বিফলে যেতে পারে। আপনার ওয়েবাসাইটের প্রযুক্তিতে গন্ডগোল থাকলে আপনার কন্টেন্টকে ক্রল করবে না সার্চ ইঞ্জিন। সুতরাং, সবার প্রথমে নিশ্চিত করুন, আপনার ওয়েবসাইটের টেকনিক্যাল বিষয়গুলো ঠিক আছে কি না।
ওয়েবমাস্টারদের যে পুরাতন চালাকিগুলো গুগলের ওপর এখন আর কাজ করে না
পরের বার যখন গুগলে যাবেন, কোন কিছু সার্চ করবেন, কয়েকটি বিষয় একটু লক্ষ্য করে দেখতে পারেন। ব্যবহারকারীর, অর্থাৎ আপনার জন্য কি কি করার চেষ্টা করছে গুগল?
গুগল সার্চ কনসোলের মৌলিক বিষয়গুলো
ব্লগিং একটি ব্যবসা। কেউ যদি, এক হাজারের অধিক শব্দে পঞ্চাশের বেশী ব্লগপোস্ট লিখে গুগল এডসেন্সের অনুমোদন যোগাড় করেন এবং তাকে পুঁজি করে ব্লগ থেকে আয় করেন, সেটি শুধুমাত্র শৌখিনতার বশে ঘটতে পারে বলে মনে হয় না। এই জন্য প্রয়োজন পেশাদারী মনোভাব এবং ব্যাবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি।