হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, বংশগত কারণে বা অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া, পুষ্টির অভাব, অতিরিক্ত কেমিক্যালের ব্যবহার, ধুলোবালি, ইত্যাদি কারনে চুল পড়ে। নানা রকম হেয়ার স্টাইল করার সময় চুলে তাপ দেওয়া, সেটিং স্প্রে ইত্যাদি নানা ধরনের কেমিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহারের ফলে চুলের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। আমাদের আজকের আলোচনায় মাথার চুল দ্রুত লম্বা ও ঘন করার উপায় সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি, লেখাটি আপনাদের কাজে আসবে।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা
ত্বকের উজ্জ্বলতা ও তারুণ্যভাব ধরে রাখতে কার্যকর ৫টি খাবার
অনেক দামি দামি প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও কি আশানুরূপ ফলাফল পাচ্ছেন না? রুটিন মেনে ত্বকের যত্ন নিচ্ছেন অথচ তা সত্ত্বেও ত্বক নির্জীব হয়ে যাচ্ছে? জানেন কি, ত্বকের বাহ্যিক যত্নের পাশাপাশি ভেতর থেকে যত্ন নিশ্চিত করা অনেক বেশি জরুরী। তা না হলে যতোই ঘষামাজা করুন না কেনো, কোনো লাভই হবে না। বরং দিন দিন ত্বকের তারুণ্যভাব ও জেল্লা হারাতে থাকবে। তাই ন্যাচারালি সুন্দর থাকতে, ত্বকের উজ্জ্বলতা ও তারুণ্যভাব ধরে রাখতে কার্যকর খাবার -এর দিকে নজর দিন।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য কার্যকর ৫টি হলুদের ফেইসপ্যাক
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যুগ যুগ ধরে হলুদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দাগহীন উজ্জ্বল ত্বক পেতে হলুদের জুরি নেই। আজকের আলোচনায় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার উপায় হিসেবে ৫টি কার্যকর হলুদের ফেইসপ্যাক এর প্রস্তুত পদ্ধতি ও ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
নিয়মিত বাদাম খাওয়ার ১২টি উপকারিতা
বাদাম খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী নানা ধরনের প্রয়োজনীয় উপাদান এতে বিদ্যমান রয়েছে। উপাদানগুলো হলো- ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফাইবার, ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন -সি, ভিটামিন- ই, ম্যাগনেসিয়াম, সেলেনিয়াম ইত্যাদি। নিয়মিত বাদাম খেলে দেহ প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পায় এবং শরীরকে সুস্থ রাখে। আমাদের আজকের আলোচনায় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
শীতে সুস্থ থাকতে খেতে পারেন ৫টি খাবার
শীতে আদ্রতা পরিবর্তন হওয়ার কারনে দেখা দেয় নানা ধরনের অসুখ। যেমনঃ- জ্বর, ঠান্ডা, কাশি, অ্যাজমা, অ্যালার্জি, ডায়রিয়া, চর্মরোগ, ডেঙ্গু, ফাইলেরিয়া, ম্যালেরিয়া, ত্বক রুক্ষ হয়ে যাওয়া, খুশকি ইত্যাদি। শীতে বাতাসের আদ্রতা কম থাকে। বাতাসে প্রচুর ধুলোবালি উড়ে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে শীতে রোগের প্রকোপ একটু বেশিই দেখা দেয়। তাই শীতে সুস্থ থাকতে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই শ্রেয়।