কোন একটি ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং বাড়ানোর প্রচেষ্টা খোঁদ সেই ওয়েবসাইটটিকে দিয়েই শুরু হতে হয়। আপনার ওয়েবসাইট নিজে যদি শোচনীয় অবস্থায় থাকে, সেক্ষেত্রে দুনিয়ার সবচেয়ে ভালো লিংকগুলো দিয়েও আপনার কোন উপকার হবে না। অন্যদিকে পূর্ণ রূপে অপরিমাইজডকৃত একটি ওয়েবসাইট আপনার অভীষ্ট র্যাঙ্কিঙ দখল করে নিবে, অথচ আপনি হয়তো তখনও লিংকের কাজ শুরুই করেননি।
Sabber Ahmad Rahiq
একজন শিক্ষকের আদর্শ শিক্ষক হওয়াটাই লক্ষ্য হতে হবে
মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ অধ্যায় হলো শিক্ষা গ্রহণ। শিক্ষার আলো মানুষের মনকে আলোকিত করে এবং মানবিক গুণাবলিকে করে বিকশিত। শিক্ষক হলো মা-বাবারও উর্ধ্বে। এটাই আজীবন আমরা জেনে এসেছি। তাই শিক্ষকের ভূমিকাও একজন ছাত্রের জীবনে বিশেষ প্রভাব ফেলা প্রয়োজন। মহান শিক্ষকতা পেশার সাথে জড়িত অনেকেই। কিন্তু সবাই আদর্শ শিক্ষক হতে পারেন না।
টেকনিক্যাল এসইও গাইডলাইন : যে ত্রুটিগুলো থাকলে গুগল আপনার সাইটকে ক্রল করবে না
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশান এবং অর্গানিক ট্রাফিকের পরিমাণ বাড়ানোর ক্ষেত্রে, আপনার ওয়েবসাইটের টেকনিক্যাল বিষয়গুলো ঠিক রাখা অত্যান্ত জরুরী। এই কারিগরি উপাদানগুলোর মাঝে কোন সমস্যা থাকলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশানের অন্য সব প্রচেষ্টাগুলো বিফলে যেতে পারে। আপনার ওয়েবাসাইটের প্রযুক্তিতে গন্ডগোল থাকলে আপনার কন্টেন্টকে ক্রল করবে না সার্চ ইঞ্জিন। সুতরাং, সবার প্রথমে নিশ্চিত করুন, আপনার ওয়েবসাইটের টেকনিক্যাল বিষয়গুলো ঠিক আছে কি না।
ওয়েবসাইটে ফ্রি ট্রাফিক পাওয়ার ৮টি উপায়
ওয়েব ট্রাফিক দুই প্রকারের হয়। পেইড ট্রাফিক এবং ফ্রি ট্রাফিক। ওয়েবমাস্টার টাকা খরচের মাধ্যমে, যেমন- বিজ্ঞাপন, ওয়েবসাইট ব্যানার ইত্যাদির বদৌলতে যে ট্রাফিক তার সাইটে নিয়ে আসেন সেটি পেইড ট্রাফিক। অন্যদিকে টাকা খরচ না করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং অন্যান্য কৌশলী প্রক্রিয়ায় যে ট্রাফিককে স্বতঃস্ফুর্ত ভাবে আপনার সাইটে নিয়ে আসছেন সেটিই ফ্রি ট্রাফিক। এ লেখাতে ওয়েবসাইটে ফ্রি ট্রাফিক পাওয়ার ৮টি উপায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটির বিষয়েও হতে হবে সচেতন
চাপ নেই এমন মানুষ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া বিরল। সবাই কম বেশি চাপের মধ্যে থাকে। কিন্তু সেই চাপকে স্ট্রেস এ গুলিয়ে ফেলা যাবে না। আবার অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার হলো উদ্বেগ জনিত ব্যাধি। একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ে উদ্বেগ কাজের গতি বাড়ায়। তবে যদি সেটি অতিরিক্ত হয়ে যায়, তবে ব্যাধির পর্যায়ে পড়ে। তখনই তাকে বলা হয় অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার।