সেই আদিকাল থেকে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে তথা রূপচর্চায় গোলাপজল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। শুষ্ক, তৈলাক্ত, মিশ্র সব রকমের ত্বকেই গোলাপজল ব্যবহার করা যায়। এই জলীয় দ্রবণটি খুবই সস্থা, যে কেউ চাইলে কিনে অথবা বাড়িতে বানিয়ে, ব্যবহার করে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে পারেন। এটি নিয়মিত ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে। ত্বককে কোমল ও মৃসণ করে।
Sabber Ahmad Rahiq
সুস্বাস্থ্য লাভের জন্য করণীয় কি? জেনে নিন বিস্তারিত সবকিছু!
স্বাস্থ্য; আমরা সবাই পরিচিত এই শব্দটির সঙ্গে। যা আমাদের জীবনের প্রতি মূহুর্তের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছি এ সম্পর্কে? শুধু তর্কের খাতিরে স্বাস্থ্য সচেতন বলে নিজেকে দাবি করাটাই যেন আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ব্যক্তি জীবনে সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজন যে কতোটা, তা অনুধাবন করানোর জন্যই এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
অ্যামাজনে ড্রপশিপিং ব্যবসা করার নিয়ম
অনলাইন খুচরা বাজারের সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড অ্যামাজন। এই ইকমার্স সাইটটির কিছু কাঠামোগত গুণাবলী আছে যেগুলো তাকে ড্রপশিপিং ব্যবসার অনুকূল একটি প্লাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। অ্যামাজন বিশ্বের অনলাইন বাজারের বিরাট একটি অংশকে নিয়ন্ত্রণ করে। ক্রেতাদের মাঝে তাদের পণ্য ও সেবার যথেষ্ট সুনাম আছে। আর একারণেই সঠিকভাবে অ্যামাজনে ড্রপশিপিং ব্যবসা করার নিয়ম জানা প্রয়োজন।
সোস্যাল মিডিয়ায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়
যারা দীর্ঘ মেয়াদে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, তাদেরকে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতেই হয়। তবে ওয়েবসাইট তৈরী করায় কিছু ঝামেলার যোগ আছে। ডোমেইন রেজিস্ট্রেশান এবং ওয়েব হোস্টিং এর জন্য কিছু টাকা লাগবে। তারপর আবার অপেক্ষায় থাকতে হবে কখন সেই ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসা শুরু হয়। এই মুহুর্তে ওয়েবসাইট তৈরি করার পেছনে সময় দেয়া যাদের জন্য সম্ভব নয়, বা যারা ইচ্ছুক নন; তারা চাইলে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বা সোস্যাল মিডিয়ায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অর্থাৎ ফেসবুক, লিংডইন, ইনস্ট্রাগ্রাম বা ইউটিউব ব্যবহার করেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা সম্ভব।
রাগ নিয়ন্ত্রণের ৬টি সহজ কৌশল
উত্তেজিত মানসিক অবস্থাকে ক্রোধ বা রাগ বলে। রাগের সময় কারোরই হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। অত্যাধিক রাগের ফলে হার্ট ফেইলুর, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক ইত্যাদি হওয়ার আশংকা অনেক বেড়ে যায়। রাগের সময় মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। বুদ্ধি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এমনকি রাগের বশে খুনও করে ফেলে অনেকে। এই ভয়ংকর ব্যাধির ফলে সামাজিক, ব্যাক্তিগত ও কর্মজীবনের উপর নেতিবাচক প্রভাব পরে।